ই–স্পোর্টস বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সুমিত সাহা বলেন, ‘আমি ২০১০ সালে একজন খেলোয়াড় হিসেবে ডব্লিউসিজি অংশগ্রহণ করি এবং ২০১২ সালে সংগঠক হিসেবে যুক্ত হই। আবার ডব্লিউসিজিকে অফিশিয়ালি বাংলাদেশে আনতে পেরেছি। এটি শুধু ফিরে আসা নয়, এটি এক নতুন সূচনা। এবার আমাদের দেশের ক্রিয়েটররা আন্তর্জাতিক মঞ্চে ইতিহাস গড়বে বলে আশা করছি।’
ডব্লিউসিজির পরিচালক কিয়ংজুন কিম বলেন, এই অংশীদারত্ব শুধু একটি ব্যবসায়িক সুযোগ নয়, এটি ভবিষ্যতের বিনিয়োগ। বাংলাদেশ থেকে যে প্রতিভা ও সম্ভাবনা উঠে আসছে, তা অনন্য।