০৮:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তিনবার পিছিয়ে প্রতিবারই সমতায়, ব্রুগার মাঠে হাঁফ ছেড়ে বাঁচল বার্সেলোনা

  • Voice24 Admin
  • সময়ঃ ১২:০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫৪২ Time View

ব্রুগা প্রথম এগিয়ে যায় ষষ্ঠ মিনিটে। ফোর্বসের ক্রস থেকে কোনাকুনি শটে বল জালে পাঠান নিকোলা ট্রেসোল্ডি। দুই মিনিটের মধ্যেই সমতায় ফিরেছে বার্সেলোনা। ফেরমিন লোপেজের থেকে পাওয়া বল ছুটে গিয়ে জালে জড়ান ফেরান তোরেস।

তবে ১৭তম মিনিটে ব্যবধান ২-১ বানিয়ে ফেলে ব্রুগা। পাল্টা আক্রমণ থেকে বল পেয়ে দলকে এবার এগিয়ে দেন ফোর্বস। বার্সেলোনার চ্যাম্পিয়নস লিগ ইতিহাসে ম্যাচের প্রথম ১৭ মিনিটের মধ্যে দুই গোল হজম এই প্রথম।

দ্বিতীয় দফা পিছিয়ে যাওয়ার পর বার্সেলোনাকে সমতায় ফিরতে বেশ কিছুটা সময় অপেক্ষাই করতে হয়েছে। বিরতির আগে গোলের দেখা পায়নি দলটি। যদিও এর মধ্যেই লোপেজের শট পোস্ট ঘেঁষে বেরিয়ে গেছে, জুলস কুন্দের শট বাইরে গেছে ক্রসবারে লেগে। এমনকি বিরতির আগমুহুর্তে প্রায় ফাঁকা পোস্ট পেয়েও শট লক্ষ্যে রাখতে পারেননি তোরেস।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকেও গোলের সুযোগ নষ্ট করেন ইয়ামালও। ৫২ মিনিটে তিনি শট নেন সোজাসুজি ব্রুগা গোলরক্ষক নর্ডিন জেকার্সের দিকে।

তবে বার্সেলোনার ম্যাচে ফিরে আসার পরের দুটি গোলই এই ইয়ামালের সৌজন্যে পাওয়া। যার মধ্যে ৬১ মিনিটে যে গোলটি করেছেন, সেটি তাঁর সামর্থের বড় নমুনা। ডি বক্সের বাইরে বল পেয়ে দুজনকে কাটিয়ে লোপেজকে বাড়িয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন। দ্রুত ফিরতি বল পায়ে নিয়ে আরও দুজনকে কাটিয়ে বেশ শান্ত ভঙ্গিতে বল জালে জড়িয়ে দেন। স্কোরলাইন হয় ২-২।

ট্যাগঃ

তিনবার পিছিয়ে প্রতিবারই সমতায়, ব্রুগার মাঠে হাঁফ ছেড়ে বাঁচল বার্সেলোনা

সময়ঃ ১২:০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর ২০২৫

ব্রুগা প্রথম এগিয়ে যায় ষষ্ঠ মিনিটে। ফোর্বসের ক্রস থেকে কোনাকুনি শটে বল জালে পাঠান নিকোলা ট্রেসোল্ডি। দুই মিনিটের মধ্যেই সমতায় ফিরেছে বার্সেলোনা। ফেরমিন লোপেজের থেকে পাওয়া বল ছুটে গিয়ে জালে জড়ান ফেরান তোরেস।

তবে ১৭তম মিনিটে ব্যবধান ২-১ বানিয়ে ফেলে ব্রুগা। পাল্টা আক্রমণ থেকে বল পেয়ে দলকে এবার এগিয়ে দেন ফোর্বস। বার্সেলোনার চ্যাম্পিয়নস লিগ ইতিহাসে ম্যাচের প্রথম ১৭ মিনিটের মধ্যে দুই গোল হজম এই প্রথম।

দ্বিতীয় দফা পিছিয়ে যাওয়ার পর বার্সেলোনাকে সমতায় ফিরতে বেশ কিছুটা সময় অপেক্ষাই করতে হয়েছে। বিরতির আগে গোলের দেখা পায়নি দলটি। যদিও এর মধ্যেই লোপেজের শট পোস্ট ঘেঁষে বেরিয়ে গেছে, জুলস কুন্দের শট বাইরে গেছে ক্রসবারে লেগে। এমনকি বিরতির আগমুহুর্তে প্রায় ফাঁকা পোস্ট পেয়েও শট লক্ষ্যে রাখতে পারেননি তোরেস।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকেও গোলের সুযোগ নষ্ট করেন ইয়ামালও। ৫২ মিনিটে তিনি শট নেন সোজাসুজি ব্রুগা গোলরক্ষক নর্ডিন জেকার্সের দিকে।

তবে বার্সেলোনার ম্যাচে ফিরে আসার পরের দুটি গোলই এই ইয়ামালের সৌজন্যে পাওয়া। যার মধ্যে ৬১ মিনিটে যে গোলটি করেছেন, সেটি তাঁর সামর্থের বড় নমুনা। ডি বক্সের বাইরে বল পেয়ে দুজনকে কাটিয়ে লোপেজকে বাড়িয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন। দ্রুত ফিরতি বল পায়ে নিয়ে আরও দুজনকে কাটিয়ে বেশ শান্ত ভঙ্গিতে বল জালে জড়িয়ে দেন। স্কোরলাইন হয় ২-২।