০৮:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দাফন ১৭ দিন আগে, রবিউল ফিরল জীবিত!

  • Voice24 Admin
  • সময়ঃ ১২:০৭:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫৫০ Time View

মৌলভীবাজার সংবাদদাতা || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২২:৫১, ২৩ আগস্ট ২০২৫   আপডেট: ২২:৫৩, ২৩ আগস্ট ২০২৫

দাফনের ১৭ দিন পর রবিউল ইসলাম নাঈম (১৪) নামে এক কিশোরকে জীবিত উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৩ আগস্ট) তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে, গতকাল শুক্রবার হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামের এক আত্মীয় বাড়ি থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া রবিউল সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার গদিয়াচর গ্রামের কনাই মিয়ার ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার গোয়ালাবাজারের ব্রাহ্মণগ্রাম এলাকায় বুলবুল ফকিরের রেস্টুরেন্টে কাজ করত নাঈম। গত ২৬ জুলাই হঠাৎ উধাও হয়ে যায় সে। নাঈমের মা ছেলেকে নিখোঁজ উল্লেখ করে ওসমনীনগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এরপর গত ৩ আগস্ট মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থানা এলাকা থেকে অজ্ঞাতনামা এক কিশোরের লাশ উদ্ধার হয়। লাশটি নাঈমের বলে চিহ্নিত করে ৫ আগস্ট দাফন সম্পন্ন করা হয়। এ ঘটনায় নাঈমের পরিবারের পক্ষ থেকে কুলাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় বুলবুল ফকিরকে আসামি করা হয়। তিনি বর্তমানে কারাগারে আছেন।

কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘‘রবিউল আত্মগোপনে ছিল। পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজে পেয়ে থানায় খবর দেয়। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী আগের লাশ ও মামলার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

ঢাকা/আজিজ/রাজীব

ট্যাগঃ

দাফন ১৭ দিন আগে, রবিউল ফিরল জীবিত!

সময়ঃ ১২:০৭:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫

মৌলভীবাজার সংবাদদাতা || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২২:৫১, ২৩ আগস্ট ২০২৫   আপডেট: ২২:৫৩, ২৩ আগস্ট ২০২৫

দাফনের ১৭ দিন পর রবিউল ইসলাম নাঈম (১৪) নামে এক কিশোরকে জীবিত উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৩ আগস্ট) তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে, গতকাল শুক্রবার হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামের এক আত্মীয় বাড়ি থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া রবিউল সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার গদিয়াচর গ্রামের কনাই মিয়ার ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার গোয়ালাবাজারের ব্রাহ্মণগ্রাম এলাকায় বুলবুল ফকিরের রেস্টুরেন্টে কাজ করত নাঈম। গত ২৬ জুলাই হঠাৎ উধাও হয়ে যায় সে। নাঈমের মা ছেলেকে নিখোঁজ উল্লেখ করে ওসমনীনগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এরপর গত ৩ আগস্ট মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থানা এলাকা থেকে অজ্ঞাতনামা এক কিশোরের লাশ উদ্ধার হয়। লাশটি নাঈমের বলে চিহ্নিত করে ৫ আগস্ট দাফন সম্পন্ন করা হয়। এ ঘটনায় নাঈমের পরিবারের পক্ষ থেকে কুলাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় বুলবুল ফকিরকে আসামি করা হয়। তিনি বর্তমানে কারাগারে আছেন।

কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘‘রবিউল আত্মগোপনে ছিল। পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজে পেয়ে থানায় খবর দেয়। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী আগের লাশ ও মামলার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

ঢাকা/আজিজ/রাজীব