মাদরাসায় কোটি টাকার দুর্নীতি : এতিম আছে ৪০ জন, দেখানো হয় ১৪৫, ,
এ
দুর্নীতির
কার্যক্রম
চালিয়ে
আসছেন
ওই
প্রতিষ্ঠানটির
বর্তমান
সুপার
মাওলানা
শরীফ
মোহাম্মদ
আলামীন।
ইতোমধ্যে
অভিযান
চালিয়ে
প্রাথমিক
পর্যায়ে
সত্যতাও
পেয়েছে
মাদারীপুর
দুর্নীতি
দমন
কমিশন
(দুদক)।
এতিমখানায়
এতিম
আছে
৪০
জন।
কিন্তু
দায়িত্বপ্রাপ্তরা
দেখাচ্ছেন
১৪৫
জন।
প্রতি
মাসে
জনপ্রতি
তুলে
নিচ্ছেন
২
হাজার
টাকা
করে।
গত
৬
বছর
যাবৎ
এমন
দুর্নীতি
চলছে
মাদারীপুরের
ঐতিহাসিক
শাহ
মাদার
দরগা
শরীফ
আলীয়া
মাদরাসা
ও
এতিমখানায়।
মাদারীপুর
দুর্নীতি
দমন
কমিশন
(দুদক)
কার্যালয়ের
সহকারী
পরিচালক
মো.
আক্তারুজ্জামান
বলেন,
দরগা
শরীফের
এতিমখানায়
আজ
প্রধান
কার্যালয়ের
অনুমতিতে
আমাদের
দুর্নীতি
দমন
কমিশনের
অভিযান
পরিচালনা
করা
হয়
এবং
অভিযানে
বিভিন্ন
অসংগতি
পাওয়া
গেছে।
মঙ্গলবার
(১৫
জুলাই)
দুপুরে
মাদারীপুর
সদর
উপজেলার
শাহ
মাদার
দরগা
খোলা
এলাকায়
শাহ
মাদার
দরগা
শরীফের
এতিমখানায়
অভিযান
পরিচালনা
করেন
মাদারীপুর
দুর্নীতি
দমন
কমিশন
(দুদক)
কার্যালয়ের
সহকারী
পরিচালক
মো.
আক্তারুজ্জামান।
এ
সময়
অভিযুক্ত
এতিমখানার
সুপার
মাওলানা
শরীফ
মোহাম্মদ
আলামীনের
বিরুদ্ধে
নানা
অভিযোগ
তদন্ত
করা
হয়।
দুদক
কর্মকর্তা
আখতারুজ্জামান
বলেন,
ঐতিহ্যবাহী
দরগা
শরীফের
অনিয়ম
দুর্নীতির
দেখে
আমরা
ও
মাদারীপুরবাসী
অবাগ
ও
হতাশ।
তাই
এর
সঙ্গে
যারা
জড়িত
তাদের
দুর্নীতি
দমন
কমিশনের
আইনে
ব্যবস্থা
গ্রহণ
করা
হবে।
আমরা
সেই
মোতাবেক
কমিশনে
প্রতিবেদন
পাঠাব।
তিনি
আরও
বলেন,
মাদারীপুরের
ঐতিহ্যবাহী
শাহ
মাদার
দরগা
শরীফে
২০১৯
সাল
থেকে
২
হাজার
টাকা
জনপ্রতি
৪০
জনের
স্থানে
১৪৫
জন
এতিম
দেখিয়ে
২
কোটি
৮
লাখ
টাকা
উত্তোলন
করা
হয়েছে।
আমরা
সেটা
পরিদর্শন
করে
দেখতে
পাই,
নয়
ছয়
দেখিয়ে
এই
ঐতিহ্যবাহী
এতিমখানায়
কোনো
উন্নয়নের
ছোঁয়া
নেই।
এছাড়া
এতিমখানার
সুপার
আল-আমিন
সাহেবের
বিরুদ্ধে
এফডিআর
এর
টাকা
জাল
জালিয়াতির
মাধ্যমে
তুলে
ফেলার
অভিযোগ
রয়েছে,
সেটাও
আমরা
রেকর্ডপত্র
মোতাবেক
ব্যবস্থা
গ্রহণ
করবো।
বাঁধন/সিইচা/সাএ