১. নিয়ত করা: যেমন, “আমি অমুক দিনের যোহরের ফরজ নামাজ কাজা করার নিয়ত করছি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য।”
২. সময়: কাজা নামাজ দিনের বা রাতের যেকোনো সময়ে পড়া যায়। তবে তিনটি সময়ে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ— সূর্যোদয়ের সময়, দুপুরে সূর্য মাথার ওপরে থাকা অবস্থায়, সূর্যাস্তের মুহূর্তে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৮৩১)
৩. ক্রমানুসরণ (তারতিব): যদি অনেক দিনের নামাজ জমা হয়ে যায়, তখন ধারাবাহিকভাবে পড়া জরুরি নয়। তবে এক-দুই দিনের নামাজ বাদ গেলে, ক্রমানুসারে আদায় করা উত্তম।
৪. কতটা পড়তে হবে: যে নামাজ বাদ গেছে, শুধু সেই পরিমাণ পূর্ণ করতে হবে। যদি বহু বছরের নামাজ বাদ পড়ে, তবে প্রতিদিন ফরজ নামাজের পর একটি করে কাজা পড়া বা আলাদা সময় ঠিক করে আদায় করা ভালো।