সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দুদকের ছয় মামলা আদালতে চলমান রয়েছে। আমরা আশা করছি, সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে অক্টোবর কিংবা নভেম্বরের শেষ দিকে আদালতের বিবেচনায় রায় এসে যাবে।’ তিনি বলেন, হাইকোর্টের আদেশের আটকে যাওয়া গুলশানে টিউলিপ সিদ্দিকের ফ্ল্যাট জালিয়াতির মামলাও সচল হবে।
চুক্তি সইয়ের বিষয়ে আবদুল মোমেন বলেন, দুর্নীতি প্রতিরোধে শুধু আইন প্রয়োগ যথেষ্ট নয়, সামাজিক প্রতিরোধও গড়ে তোলা জরুরি। তাঁর মতে, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও নাগরিক সমাজের যৌথ উদ্যোগ দুর্নীতি প্রতিরোধে শক্ত ভিত তৈরি করবে। এ নতুন সমঝোতা সেই প্রচেষ্টাকে আরও বেগবান করবে।
এ সময় দুর্নীতি ধারণা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান প্রসঙ্গে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, এবারই প্রথম সরকার প্রতিবাদ না করে সূচকের ফল মেনে নিয়েছে। তিনি বলেন, ‘এটি সত্যের কাছাকাছি, তাই আমরা গ্রহণ করেছি।’
অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি প্রসঙ্গে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘দুদক যদি দুর্নীতিমুক্ত না হয়, তবে অন্য প্রতিষ্ঠানকে বলার নৈতিক অধিকার থাকে না। তাই নিজেদের ঘরে দুর্নীতি রোধে আমরা কাজ করছি এবং এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।’
Voice24 Admin 











