১২:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট করতে চায় একটি দল: হাসনাত

  • Voice24 Admin
  • সময়ঃ ১২:০২:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫৫২ Time View

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, “একটি রাজনৈতিক দল তাদের নিয়ন্ত্রিত ব্যাংক ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের আগামী জাতীয় নির্বাচনে পোলিং এজেন্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।”

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে দলের ঢাকা জেলা ও মহানগর শাখার সমন্বয় সভায় তিনি এ অভিযোগ করেন।

হাসনাত বলেন, “একটি দল স্কুল কমিটি দখল করেছে, সভাপতি ও সেক্রেটারিকে নিয়ন্ত্রণ করছে, শিক্ষকদের জিম্মি করছে। এদেরকে নির্বাচনী কেন্দ্র দখলের জন্য সশস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই এই দুই দল ভাগাভাগি করে নিয়েছে।”

তিনি আরো বলেন, “নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে আরেকটি ‘ইঞ্জিনিয়ার্ড ইলেকশন’ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের মতো বিতর্কিত নির্বাচন আবার হতে পারে। নির্বাচন কমিশনও স্বৈরতান্ত্রিক হয়ে গেছে এবং রাজনৈতিক দলগুলো এটি নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে।”

হাসনাত জানান, কিছু ব্যক্তির ক্যান্টনমেন্টে বসে ষড়যন্ত্র চলছে, যিনি সম্প্রতি এক ব্রিগেডিয়ারকে ক্ষমা চেয়েছিলেন। তিনি বলেন, “যে দেশে জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচন হয়, সেই দেশে সেনাবাহিনীকে কলঙ্কমুক্ত হওয়ার সুযোগ আসছে।”

নির্বাচন সামনে রেখে সচিবালয়ে ডিসি, এসপি ও অন্যান্য পদে ভাগাভাগি চলছে বলে অভিযোগ করে হাসনাত বলেন, “আমাদের দল একটি নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে প্রস্তুত। তবে এজন্য প্রশাসনিক ভাগাভাগি বন্ধ করতে হবে।”

ট্যাগঃ

দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট করতে চায় একটি দল: হাসনাত

সময়ঃ ১২:০২:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, “একটি রাজনৈতিক দল তাদের নিয়ন্ত্রিত ব্যাংক ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের আগামী জাতীয় নির্বাচনে পোলিং এজেন্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।”

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে দলের ঢাকা জেলা ও মহানগর শাখার সমন্বয় সভায় তিনি এ অভিযোগ করেন।

হাসনাত বলেন, “একটি দল স্কুল কমিটি দখল করেছে, সভাপতি ও সেক্রেটারিকে নিয়ন্ত্রণ করছে, শিক্ষকদের জিম্মি করছে। এদেরকে নির্বাচনী কেন্দ্র দখলের জন্য সশস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই এই দুই দল ভাগাভাগি করে নিয়েছে।”

তিনি আরো বলেন, “নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে আরেকটি ‘ইঞ্জিনিয়ার্ড ইলেকশন’ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের মতো বিতর্কিত নির্বাচন আবার হতে পারে। নির্বাচন কমিশনও স্বৈরতান্ত্রিক হয়ে গেছে এবং রাজনৈতিক দলগুলো এটি নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে।”

হাসনাত জানান, কিছু ব্যক্তির ক্যান্টনমেন্টে বসে ষড়যন্ত্র চলছে, যিনি সম্প্রতি এক ব্রিগেডিয়ারকে ক্ষমা চেয়েছিলেন। তিনি বলেন, “যে দেশে জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচন হয়, সেই দেশে সেনাবাহিনীকে কলঙ্কমুক্ত হওয়ার সুযোগ আসছে।”

নির্বাচন সামনে রেখে সচিবালয়ে ডিসি, এসপি ও অন্যান্য পদে ভাগাভাগি চলছে বলে অভিযোগ করে হাসনাত বলেন, “আমাদের দল একটি নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে প্রস্তুত। তবে এজন্য প্রশাসনিক ভাগাভাগি বন্ধ করতে হবে।”