০১:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গ্রামের রাস্তায় সিসি ক্যামেরা, অপরিচিত কাউকে দেখলেই জিজ্ঞাসাবাদ

  • Voice24 Admin
  • সময়ঃ ১২:০৭:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৫৬০ Time View

দানিহারি মাদক নির্মূল কমিটির উদ্দেশ্য হিসেবে লেখা হয়েছে, এই কমিটির প্রধান কাজ হচ্ছে মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে পুলিশ প্রশাসনকে সহায়তা করা এবং মাদকসেবীদের পুনর্বাসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

এ বিষয়ে কমিটির উপদেষ্টা হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার রেজাউল ইসলাম সরকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা এলাকাবাসী অতিষ্ঠ ছিলাম। গত কোরবানি ঈদের নামাজ শেষে সেখানেই প্রতিরোধ কমিটি গঠন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। মোট ৫৩ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এরই মধ্যে চিহ্নিত কয়েকজন মাদক বিক্রি ছেড়ে কৃষিকাজ শুরু করেছেন।’

মাস তিনেক আগেও এলাকায় মাদক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এক যুবক। এখন এলাকায় তিন বিঘা জমি বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ‘ওই অন্ধকার জগৎ, খারাপ কাজ থেকে সরে এসেছি। চাষবাস করে খাচ্ছি। ভালো আছি। গ্রামের ১০ থেকে ১৫ জন মাদক কেনাবেচার সঙ্গে ছিলাম। অনেকেই আমরা আর ওই পথে হাঁটছি না। তবে দু-একজন এখনো গোপনে ব্যবসাটা চালাচ্ছে।’

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

গ্রামের রাস্তায় সিসি ক্যামেরা, অপরিচিত কাউকে দেখলেই জিজ্ঞাসাবাদ

সময়ঃ ১২:০৭:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৫

দানিহারি মাদক নির্মূল কমিটির উদ্দেশ্য হিসেবে লেখা হয়েছে, এই কমিটির প্রধান কাজ হচ্ছে মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে পুলিশ প্রশাসনকে সহায়তা করা এবং মাদকসেবীদের পুনর্বাসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

এ বিষয়ে কমিটির উপদেষ্টা হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার রেজাউল ইসলাম সরকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা এলাকাবাসী অতিষ্ঠ ছিলাম। গত কোরবানি ঈদের নামাজ শেষে সেখানেই প্রতিরোধ কমিটি গঠন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। মোট ৫৩ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এরই মধ্যে চিহ্নিত কয়েকজন মাদক বিক্রি ছেড়ে কৃষিকাজ শুরু করেছেন।’

মাস তিনেক আগেও এলাকায় মাদক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এক যুবক। এখন এলাকায় তিন বিঘা জমি বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ‘ওই অন্ধকার জগৎ, খারাপ কাজ থেকে সরে এসেছি। চাষবাস করে খাচ্ছি। ভালো আছি। গ্রামের ১০ থেকে ১৫ জন মাদক কেনাবেচার সঙ্গে ছিলাম। অনেকেই আমরা আর ওই পথে হাঁটছি না। তবে দু-একজন এখনো গোপনে ব্যবসাটা চালাচ্ছে।’