অর্থনীতির পরিভাষায় একে ‘ছদ্ম বেকারত্ব’ হিসেবে উল্লেখ করে আবদুল মঈন খান বলেন, তরুণদের বিভিন্ন উৎস থেকে আয় থাকায় তাঁদের মৌলিক চাহিদা অনেকাংশেই পূরণ হয়। ফলে অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা চাকরি অনুসন্ধানে ততটা আন্তরিক বা সক্রিয় থাকেন না। এর পরিণতিতে তরুণেরা অনেক সময় বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন এবং নানাভাবে প্রভাবিত হচ্ছেন। পরিবর্তনশীল রাজনৈতিক ও সরকারি প্রেক্ষাপটে এই বাস্তবতাই আগামী দিনের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
তরুণদেরও প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে দিতে হবে
অনুষ্ঠানের শুরুতে সিজিএসের সভাপতি জিল্লুর রহমান বলেন, যে তরুণেরা দেশের পরিবর্তন এবং সংস্কার দেখার জন্য অভ্যুত্থান ঘটিয়েছেন, তাঁরাই আজ হতাশ। তরুণদের মন্ত্রিত্বে বসিয়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে দেশের খুব লাভ হয় না। সবারই একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়, তরুণদেরও সেই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক সারওয়ার তুষার, গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য মাহমুদা হাবিবা, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কো-অর্ডিনেটর দিদারুল আলম ভূঁইয়া, সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক পারভেজ করিম আব্বাসী ও আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সিজিএসের সভাপতি জিল্লুর রহমান।
Voice24 Admin 





