০৫:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এক বছরে শীর্ষ ১০ মার্কিন ধনীর সম্পদ বেড়েছে ৬৯৮ বিলিয়ন ডলার

  • Voice24 Admin
  • সময়ঃ ১২:০১:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫৬৩ Time View

অক্সফাম আমেরিকার নীতিবিশেষজ্ঞ রেবেকা রিডেল দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘কোনো দেশে অসমতা থাকবে কি থাকবে না, তা মূলত নীতিগত বিষয়। এই তুলনা থেকে বোঝা যায়, সমাজে দারিদ্র্য ও অসমতার বেলায় আমরা ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে পারি।’

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কর কাঠামো, সামাজিক নিরাপত্তা ও শ্রমিকের সুরক্ষাব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়েছে। এতে যেমন নির্দিষ্ট শ্রেণির হাতে সম্পদ কুক্ষিগত হয়েছে, তেমনি ক্ষমতাও কুক্ষিগত হয়েছে। গত মে মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের যে কর বিল পাস হয়েছে, সেটাকে এর অন্যতম কারণ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। বলা হয়েছে, এই বিলের মাধ্যমে কর হ্রাস করে ধনী ও করপোরেটদের সম্পদ ও ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সমাজে এই অসম পরিস্থিতি সৃষ্টির পেছনে রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেট—উভয় দলই দায়ী। গত কয়েক দশকে তারা যে ধরনের নীতির প্রণয়ন করেছে, তার জেরে আজ মার্কিন সমাজে অসমতা। এতে ধনীদের কর আরও কমেছে এবং সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল হয়েছে।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

এক বছরে শীর্ষ ১০ মার্কিন ধনীর সম্পদ বেড়েছে ৬৯৮ বিলিয়ন ডলার

সময়ঃ ১২:০১:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫

অক্সফাম আমেরিকার নীতিবিশেষজ্ঞ রেবেকা রিডেল দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘কোনো দেশে অসমতা থাকবে কি থাকবে না, তা মূলত নীতিগত বিষয়। এই তুলনা থেকে বোঝা যায়, সমাজে দারিদ্র্য ও অসমতার বেলায় আমরা ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে পারি।’

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কর কাঠামো, সামাজিক নিরাপত্তা ও শ্রমিকের সুরক্ষাব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়েছে। এতে যেমন নির্দিষ্ট শ্রেণির হাতে সম্পদ কুক্ষিগত হয়েছে, তেমনি ক্ষমতাও কুক্ষিগত হয়েছে। গত মে মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের যে কর বিল পাস হয়েছে, সেটাকে এর অন্যতম কারণ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। বলা হয়েছে, এই বিলের মাধ্যমে কর হ্রাস করে ধনী ও করপোরেটদের সম্পদ ও ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সমাজে এই অসম পরিস্থিতি সৃষ্টির পেছনে রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেট—উভয় দলই দায়ী। গত কয়েক দশকে তারা যে ধরনের নীতির প্রণয়ন করেছে, তার জেরে আজ মার্কিন সমাজে অসমতা। এতে ধনীদের কর আরও কমেছে এবং সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল হয়েছে।