বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালে অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পায় বিশ্ববিদ্যালয়। এই প্রকল্পের আওতায় ১০ তলাবিশিষ্ট ছয়টি হল নির্মাণ করা হয়। ২০২৩ সালে এসব হল (শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল, ২১ নম্বর ছাত্র হল, ফজিলাতুন্নেছা হল, বীর প্রতীক তারামন বিবি হল, রোকেয়া হল) উদ্বোধন করা হয়।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলছেন, গত প্রশাসনের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মিত ছয়টি ১০ তলাবিশিষ্ট ভবনে ব্যাপক দুর্নীতি এবং অনিয়ম হয়েছে। সম্প্রতি অনুভূত হওয়া ৫ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে নতুন হলগুলোর বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা গেছে। তাঁরা প্রকল্প কার্যালয় থেকে নির্মিত এসব হলের নির্মাণের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব খরচের নথিপত্র, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে হওয়া চুক্তিপত্র, কোন খাতে কত ব্যয় হয়েছে তার প্রমাণপত্র, মাটি পরীক্ষার প্রমাণপত্র, ভবনের নকশার প্রমাণপত্র ইত্যাদির নথিপত্র দেখার জন্য এসেছেন। এসব নথিপত্র না দেওয়া পর্যন্ত ভবনে তালা দেওয়া থাকবে।
Voice24 Admin 





