বাসায় ওষুধ দেওয়ার সময় বিড়ালটাকে ধরে রাখা, ওষুধপত্র বা সিরিঞ্জ এগিয়ে দেওয়ার মতো খুঁটিনাটি কাজগুলো প্রায় পুরোটা সময়ই করেছেন আমার মা। আমার বাবাও করেছেন প্রথম কয়েকটা দিন; পাঁচ মের আগে চিকিৎসা সরঞ্জাম কিনতে ছুটেছেন ব্যস্ত শহরের বুকে।
খালামণিরা দিয়েছেন আর্থিক সহায়তা। সবার প্রতিই কৃতজ্ঞতা জানাই। কেওকারাডং এখন সম্পূর্ণ সুস্থ।দিব্যি সুস্থ এক বিড়াল। খাচ্ছিল, খেলছিল, ছুটছিল। হঠাৎই বাধল এক বিপত্তি। যেনতেন ব্যাপার নয়, একটানা ৮৪ দিন ইনজেকশন নিতে হলো তাকে! আজ ৮ আগস্ট, আন্তর্জাতিক বিড়াল দিবস। দিবসটিকে সামনে রেখে পড়ুন সেই বিড়ালের জীবনের গল্প।
Voice24 Admin 











