স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সহ–উপাচার্য নওজিয়া ইয়াসমিন বলেন, ‘তোমরা কখনো হীনম্মন্যতায় ভুগবে না। জীবনে, সমাজে অনেক সমস্যা থাকবে। সমাধানের চেষ্টা করবে। আত্মবিশ্বাস রাখবে। দুর্নীতি করবে না। নিজে ভালো হওয়ার চেষ্টা করবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক বি এম মইনুল হোসেন বলেন, ‘এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগ। তোমরা যে যে বিষয়েই লেখাপড়া করো না কেন, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করা শিখবে। এটা শেখা এখন মোটেই কঠিন নয়। এটা ভবিষ্যৎ জীবনে বহু প্রয়োজনে লাগবে।’
অভিযাত্রী ও ভ্রমণবিষয়ক লেখক মহুয়া রউফ তাঁর অ্যান্টার্কটিকা ও আমাজন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন।
এরপর শুরু হলো গানের পালা। শুভেন্দু দাস ও ইশান মজুমদার গেয়ে শোনালেন জনপ্রিয় গান, ‘গুলবাহার’ ও ‘বন্ধু চিকন কালিয়া’।
তাঁদের পরিবেশনা শেষে শিখোর একাডেমিক শাখার পরিচালক এনামুল ইসলাম তাঁদের মেন্টর ও শিক্ষকদের নিয়ে মঞ্চে আসেন। তিনি শিক্ষার্থীদের বলেন, এসএসসির পরে এইচএসসির জন্য হাতে সময় বেশি থাকে না। কাজেই এই সময়টুকু খুব ভালোভাবে কাজে লাগাতে হবে।