স্থানীয় বাসিন্দা আবুল কালাম বলেন, গত ২৯ মে ঝড় ও জোয়ারে মাছঘাটের একাংশ নদীতে বিলীন হয়। এবার টানা দুই দিনের জোয়ারে অর্ধেকের বেশি অংশ ভেঙে গেছে। ইলিশ মৌসুমে ব্যবসা টিকিয়ে রাখা এখন কঠিন হয়ে পড়েছে।
হাতিয়ার সুখচর এলাকার বাসিন্দা মো. শামীমুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, সুখচর, চর আমানউল্লাহসহ আশপাশের এলাকা জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে। হাজারো মানুষ চরম দুর্ভোগে রয়েছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আলাউদ্দিন বলেন, নিঝুম দ্বীপসহ উপজেলার বেশ কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। তুপানিয়া, আল-আমিন গ্রাম ও নলচিরায় বেড়িবাঁধের বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নোয়াখালী কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হালিম সালেহী বলেন, অমাবস্যা ও নিম্নচাপের প্রভাবে উচ্চ জোয়ারে তুপানিয়া, আল-আমিন গ্রাম ও নলচিরা এলাকায় প্রায় তিন কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
Voice24 Admin 













